ভালো একটি স্মার্ট ফোন ব্যাবহার করার চাহিদা সবারই থাকে, মিড বাজেটের ফোন কিনতে গিয়ে অনেক সময় আমাদের বাজেট সল্পতার ভোগান্তিতে পরতে হয় । আর এই ভোগান্তি নিরাশনে ১০ হাজার এর আশেপাশে ওয়ালটনের বেস্ট স্মার্টফোন গুলোর বিস্তারিত তুলে ধরা হল, এখানে মূলত কনফিগারেশন ও বিল্ড কোয়ালিটি সমান ভাবে প্রাধন্য পেয়েছে।
Primo R5
৪জি সাপোর্টেড নিউ স্মার্টফোন প্রিমো আর ৫ বাজারে পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৯,৯৯৯ টাকায়। ২ জিবি র্যাম সমৃদ্ধ স্মার্টফোনটিতে থাকছে এন্ড্রয়েড ৮.১ ওরিয়ো, ৫.৭২ ইঞ্চি ১৮:৯ রেশিও এর ফুল ভিউ ডিসপ্লে। ডিভাইসটি ব্লাক অলিভ এবং গোল্ডেন কালারে বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। ডিভাইসটি লম্বায় ১৫২.৪ মিলিমিটার, প্রস্থে ৭২.১৮ মিলিমিটার ও পুরুত্ব ৮.৩ মিলিমিটার। ব্যাটারিসহ এই ডিভাইসটির ওজন ১৪৫ গ্রাম। ডিভাইসটিকে ব্যাকআপ দিবে একটি ৩০০০ এমএএইচ লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি, স্মার্টফোনটির রিয়ার প্যানেলে নিচের দিকে পাওয়া যাবে একটি ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর।
- ৫.৭২” ১৮:৯ রেশিও ফুল ভিউ ডিসপ্লে; যা সাইড দিয়ে ২.৫ডি কার্ভড; স্ক্রাচ প্রটেক্টিভ গ্লাস
- ডিডিআর-৩ ২ জিবি র্যাম এবং ১৬ জিবি রম
- রিয়ারে ১৩ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা সাথে এলইডি ফ্ল্যাশ
- ফ্রন্টে ৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা সাথে এলইডি ফ্ল্যাশ
- ৩০০০ এমএএইচ লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি
- ৮.১ অরিও অপারেটিং সিস্টেম
Primo H7s
অসাধারন আউটলুকের সাথে 4G নেটওয়ার্ক এনাবেল “প্রিমো এইচ ৭ এস” ডিভাইসটি পাওয়া যাচ্ছে মাত্র ৯,১৯৯ টাকায়, থাকছে ৫.৪৫ ইঞ্চি ১৮ঃ৯ ফুল-ভিউ আইপিএস ডিসপ্লে, ফিঙ্গার প্রিন্ট স্ক্যানার সহ ফেস আনলকের মত চমৎকার ফিচার।
গাড়ো নীল এবং সোনালী কালারে ডিভাইসটি পাওয়া যাবে, প্রিমো এইচ এস ৭ এস সচল রাখতে একটি ৩,০০০ এমএএইচ লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি থাকছে, ব্যাটারিটি নন-রিমুভেবল। ব্যাটারিসহ এই ডিভাইসটির ওজন ১৬৭ গ্রাম। ডিভাইসটি লম্বায় ১৪৭.৫ মিলিমিটার, প্রস্থে ৬৯.৯ মিলিমিটার। ডিভাইসটির পুরুত্ব ৮.৩ মিলিমিটার।
- 4G নেটওয়ার্ক সাপোর্ট
- অ্যান্ড্রয়েড ৮.১ ওরিও
- ১.৩ গিগাহার্জ কোয়াড-কোর প্রসেসর
- ২ জিবি র্যাম; ১৬ জিবি রম
- ৫.৪৫” ১৮ঃ৯ ফুল-ভিউ আইপিএস ডিসপ্লে
- ১৩ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা এবং ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা
- ফেস আনলক
- ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর
- ৩০০০ মিলি-অ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি
Primo GM3+
৪জি কানেক্টিভিটির সাথে লং লাস্টিং পাওয়ার ব্যাকআপের নতুন এই আকর্ষনীয় প্রিমো জি এম ৩+ ডিভাইসটি পাওয়া যাচ্ছে ৮৪৯৯ মাত্র টাকায়। ডিভাইসটিতে ৫.৩৪ ইঞ্চি FWVGA+ টেকনোলোজি ১৮:৯ রেশিও ডিসপ্লে,অ্যান্ড্রয়েড অরিও ৮.১ অপারেটিং সিস্টেম, রিয়ারে থাকছে ১৩ মেগাপিক্সেল এবং ফ্রন্টে ৫ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। আর এটা মানতেই হবে ওয়ালটন এর বিগত স্মার্টফোন গুলিতে ক্যামেরা এর দিক দিয়ে অনেক বেশি ইম্প্রুভমেন্ট লক্ষ্য করা গিয়েছে।
- 4G নেটওয়ার্ক সাপোর্ট
- ৫.৩৪” ফুল-ভিউ আইপিএস ডিসপ্লে
- ২.৫ডি কার্ভড গ্লাস
- ১.৩ গিগাহার্জ কোয়াড-কোর প্রসেসর
- ২ জিবি ডিডিআরথ্রি র্যাম; ১৬ জিবি রম
- ১৩ মেগাপিক্সেল রিয়ার ক্যামেরা সাথে এলইডি ফ্ল্যাশ
- ৫ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা সাথে এলইডি ফ্ল্যাশ
- ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর
- অ্যান্ড্রয়েড ওরিও ৮.১
- ৪০০০ এমএএইচ লিথিয়াম পলিমার ব্যাটারি
- ওটিজি সাপোর্টেড
১০ হাজার এর আশেপাশে ওয়ালটনের এই ৩টি ফোন আমাদের কাছে সেরা মনে হয়েছে, আপনার বাজেট যদি টাইট বাজেট হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই এই ডিভাইস গুলো দেখে আসতে পারেন